Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৬ এপ্রিল ২০২৪

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ


প্রকাশন তারিখ : 2024-04-09

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

 

দৈনিক কালের কণ্ঠের ০৫ এপ্রিল সংখ্যায় “৩০ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সতর্কতা” শীর্র্ষক শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে যা বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের নজরে এসেছে। প্রকাশিত সংবাদে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈধ উপাচার্য বিষয়ে ভুল তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। ভুল তথ্য প্রকাশের ফলে সংবাদে উল্লিখিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পর্কে শিক্ষার্থী ও অভিবাবকদের মাঝে একটি নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। একই সাথে ইউজিসি’র বরাত দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের আস্থার সঙ্কট তৈরি হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। এমতাবস্থায়, প্রকাশিত ভুল তথ্যের কারণে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন অযথা ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এবং ইউজিসি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝে আস্থার সঙ্কট তৈরি না হয়, সেজন্য সঠিক তথ্য প্রকাশ করা জরুরি বলে ইউজিসি মনে করে। প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে ইউজিসি’র বক্তব্য নিম্নরূপ:

প্রতিবেদনে বৈধ উপাচার্য নেই এমন সাতটি (সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া, প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, চিটাগাং ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, দি পিপল’স ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং এনপিআই ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ) বিশ্বদ্যিালয়ের পাশাপাশি সেন্ট্রাল উইমেনস ইউনিভার্সিটি, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি, সিটি ইউনিভার্সিটি, গ্রীন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি, নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেস, টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস, গণবিশ্ববিদ্যালয়, ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বরিশাল এবং ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিসহ মোট ১৮টি বিশ্ববিদ্যালয় বৈধ উপাচার্য ছাড়া শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে, যা সঠিক নয়। উল্লিখিত বিশ্ববিদ্যালগুলোতে মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত বৈধ উপাচার্যবৃন্দ দায়িত্ব পালন করছেন। প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ইতোমধ্যে ইউজিসি’র নিকট তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

ভুল তথ্য প্রকাশের ফলে বৈধ উপাচার্যের মাধ্যমে পরিচালিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পর্কে শিক্ষার্থী ও অভিবাবকদের মধ্যে সৃষ্ট নেতিবাচক ধারণা নিরসনে সঠিক তথ্য প্রকাশ করা জরুরি বলে ইউজিসি মনে করে। তাই যথাযথ গৃরুত্ব সহকারে প্রকাশিত সংবাদের সংশোধনী প্রকাশের জন্য সংবাদপত্র কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হচ্ছে।