Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ নভেম্বর ২০২০

উচ্চশিক্ষায় অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রাখতে ইউজিসি ও গ্রামীণ ফোন লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা


প্রকাশন তারিখ : 2020-11-12

উচ্চশিক্ষায় অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রাখতে ইউজিসি ও গ্রামীণ ফোন লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা

করোনা মহামারীর কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রাখতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) ও গ্রামীণ ফোন লিমিটেড (জিপি) এর মধ্যে আজ ১২ নভেম্বর ২০২০ তারিখ এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। সমঝোতা স্মারকের আওতায়, গ্রামীণ ফোন লিমিটেড অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে ইন্টারনেট ডাটা প্যাক সাশ্রয়ী মূল্যে সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং ফ্যাকাল্টি মেম্বারদের সরবরাহ করবে।

 

ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ জুম প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন। ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বেগম, প্রফেসর ড. মো: সাজ্জাদ হোসেন, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ এবং প্রফেসর ড. মো: আবু তাহের চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। ড. ফেরদৌস জামান, সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব), ইউজিসি এবং কাজী মাহবুব, সিবিও, জিপি স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

 

এছাড়া, ড. শামসুল আরেফিন, পরিচালক, জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগ, ইউজিসি, মোহাম্মদ তৌরিত, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিডিরেন ও গ্রামীণ ফোনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ভার্চুয়ালি অন্যান্যের মধ্যে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

 

এ মহতী উদ্যোগে গ্রামীণ ফোনকে এগিয়ে আসার জন্য ইউজিসি চেয়ারম্যান আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, সংকটকালীন উচ্চশিক্ষাক্ষেত্রে গ্রামীণ ফোনের এ অংশগ্রহণ সময়ের দাবি। এর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষায় অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বর্তমান সময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ চাহিদা পূরণ হবে। এটি পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। শিক্ষার্থীরা অনলাইন শিক্ষায় আরও বেশি মনোযোগী হবে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, ইউজিসি এবং গ্রামীণ ফোনের মধ্যকার বন্ধন এখানেই শেষ হবে না বরং ভবিষ্যতে উচ্চশিক্ষার উন্নয়নে দেশের বৃহৎ এই টেলিকম অপারেটর প্রয়োজনে এগিয়ে আসবে।

 

উল্লেখ্য, এর আগে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চালু রাখতে নামমাত্র খরচে ইন্টারনেট সেবা প্রদানের জন্য সবকয়টি মোবাইল অপারেটরদের অনুরোধ জানানো হলে একমাত্র টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড সে আহ্বানে সাড়া দিয়ে এগিয়ে আসে।